রানী এলিজাবেথ সবুজ পোশাক পরিহিত ও হ্যাট নাড়ছেন (© ফ্রাঙ্ক অগস্টেইন/এপি ইমেজেস)
(© ফ্রাঙ্ক অগস্টেইন/এপি ইমেজেস)

বিশ্ব যখন গ্রেট বৃটেনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে থাকা রানীর মৃত্যুতে শোক করছে, সেই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের ৭০ বছরের শাসনামলে তার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের গভীর বন্ধুত্বের বিশ্বস্ততা ও নির্ভরতার কথা স্মরণ করছে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যান  থেকে শুরু করে পরবর্তী প্রত্যেক আমেরিকান প্রেসিডেন্টের মেয়াদকালে তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অফ এডিনবার্গকে  সাথে নিয়ে একাধিকবার যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছেন।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন বলেছেন যে, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ “একজন রানীর চেয়েও বেশি কিছু ছিলেন। তিনি যুগস্রষ্টা ছিলেন।”

প্রেসিডেন্ট বাইডেন আরো বলেছেন যে, “রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ছিলেন একজন অতুলনীয় মর্যাদার অবিচল একজন রাষ্ট্রনায়ক যিনি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রতার মজবুত ভিত্তিকে আরো সুদৃঢ় করেছেন।”

সেক্রেটারি অফ স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বার্তায় রাজপরিবারের প্রতি তার গভীর সমবেদনা প্রকাশ করে বলেছেন আমেরিকার অন্যদের মতোই তিনিও “তার সেবা, নেতৃত্ব ও বন্ধুত্বের স্মৃতি দ্বারা চিরকাল অনুপ্রাণিত হবেন।”

এখানে দেয়া ছবিগুলো ১৪ জন আমেরিকান প্রেসিডেন্টের মেয়াদকালজুড়ে বিস্তৃত  রানীর দীর্ঘ শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ জন প্রেসিডেন্টের সাথে তোলা। (প্রেসিডেন্ট লিন্ডেন জনসনের সাথে যদিও রানীর কখনো দেখা হয়নি কিন্তু তার স্বামী ও বোন দেখা করেছিলেন এবং রানী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসনের সাথে চিঠিপত্রের মাধ্যমে যোগাযোগ করতেন।)

হ্যারি ট্রুম্যান, ১৯৫১

প্রিন্সেস এলিজাবেথ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান একটি কনভার্টেবল গাড়িতে চড়ে যাচ্ছেন (© বেটম্যান/গেটি ইমেজেস)
(© বেটম্যান/গেটি ইমেজেস)

প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান ব্রিটেনের তত্‌কালীন রাজকুমারী এলিজাবেথ ও তার স্বামী ডিউক অফ এডিনবার্গ (যিনি পরবর্তীতে তার স্ত্রী এলিজাবেথ সিংহাসনে আরোহণ করার পর যুক্তরাজ্যের প্রিন্স হয়েছিলেন)-কে স্বাগত জানান। তাদেরকে উষ্ণ সম্ভাষণ জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান আশা প্রকাশ করেছিলেন যে, “ফিরে যাওয়ার সময় আপনি আমাদেরকে এখনকার চেয়েও আরো বেশি পছন্দ করবেন।”

এখানে ছবিতে দেখা যাচ্ছে ১৯৫১ সালের ৩১ অক্টোবর ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টে অভ্যর্থনা অনুষ্ঠান শেষে রাজকুমারী এলিজাবেথ প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যানের সাথে মোটর শোভাযাত্রা করে যাচ্ছেন।


ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার, ১৯৫৯

বায়ের ছবি: রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং প্রেসিডেন্ট আইজেনহওয়ার হাসছেন (কীস্টোন-ফ্রান্স/গামা-কীস্টোন/গেটি ইমেজেস); ডানের ছবি: প্রেসিডেন্ট আইজেহাওয়ার রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ হাসছেন এবং কিল্ট পোশাক পরিহিত রানীর দুই সন্তান (© এপি ইমেজেস)
বাম: (© কীস্টোন-ফ্রান্স/গামা-কীস্টোন/গেটি ইমেজেস); ডান: (© এপি ইমেজেস)

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ারের সাথে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। তারা বছরের পর বছর ধরে নিজেদের মধ্যে চিঠি আদান-প্রদান করেছিলেন; এমনকি রানী প্রেসিডেন্টকে “গ্রীলড স্কোন” তৈরি করার প্রণালী বা রেসিপিও লিখে পাঠিয়েছিলেন।

বায়ের ছবিতে দেখা যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার-এর আমন্ত্রণে এলিজাবেথ রানী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে এসেছেন।

ডানদিকের ছবিতে, ১৯৫৯ সালের ২৯ আগস্ট রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার-এর সাথে স্কটল্যান্ডের বালমোরাল দুর্গের মাঠে দাঁড়িয়ে আছেন। বাম থেকে ডানে প্রিন্সেস অ্যান, প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং তৎকালীন প্রিন্স চার্লস।


জন এফ. কেনেডি

প্রেসিডেন্ট জন এফ. কেনেডি এবং রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ তাদের স্পাউজ (পত্নী ও পতি)-দের সাথে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ছবি তোলার জন্য পোজ দিচ্ছেন (© এপি ইমেজেস)
(© এপি ইমেজেস)

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং প্রেসিডেন্ট কেনেডি নিজেদের মধ্যে আন্তরিকভাবে লিখিত যোগাযোগ রেখেছিলেন, যা ১৯৬৩ সালে কেনেডি মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।

এখানে ছবিতে দেখা যাচ্ছে ১৯৬১ সালের ৫ জুন বাকিংহাম প্যালেস-এ আনুষ্ঠানিক নৈশভোজের আগে রানী প্রেসিডেন্ট কেনেডির (ডানদিকে সর্বশেষ ব্যক্তি) সাথে ছবির জন্য পোজ দিচ্ছেন। ছবিতে বাম দিকে দাঁড়ানো প্রিন্স ফিলিপ, তার পাশে কেনেডির স্ত্রী জ্যাকুলিন (বাঁ দিক থেকে দ্বিতীয় জন)।


রিচার্ড নিক্সন

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রেসিডেন্ট নিক্সন এবং আরো দুইজন বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন (© হাল্টন আর্কাইভ/গেটি ইমেজেস)
(© হাল্টন আর্কাইভ/গেটি ইমেজেস)

প্রেসিডেন্ট নিক্সন যখন ভাইস প্রেসিডেন্ট তখন থেকে শুরু করে নিক্সন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সাথে তার বহুবার সাক্ষাত্‌ হয়েছে।

এখানে ছবিতে দেখা যাচ্ছে ১৯৭০ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন চেকার্সে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে মিলে প্রেসিডেন্ট নিক্সন ও ফার্স্ট লেডি প্যাট নিক্সনকে অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন।


জেরাল্ড ফোর্ড

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ প্রেসিডেন্ট ফোর্ডের সাথে নাচছেন (© ইউনিভার্সেল হিস্ট্রি আর্কাইভ/গেটি ইমেজেস)
(© ইউনিভার্সেল হিস্ট্রি আর্কাইভ/গেটি ইমেজেস)

প্রেসিডেন্ট ফোর্ড এবং ফার্স্ট লেডি বেটি ফোর্ড ১৯৭৬ সালের ৭ জুলাই হোয়াইট হাউসে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং প্রিন্স ফিলিপের জন্য একটি রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণার দ্বিশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানে রাণী এবং প্রেসিডেন্ট একসঙ্গে নেচেছিলেন।


জিমি কার্টার

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স ফিলিপ এবং প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার একসাথে হাসছেন (© পিএ ইমেজেস/গেটি ইমেজেস)
(© পিএ ইমেজেস/গেটি ইমেজেস)

ছবিতে প্রেসিডেন্ট কার্টার (ডানে)-কে বাকিংহাম প্যালেসে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং প্রিন্স ফিলিপের সাথে দেখা যাচ্ছে; যেখানে তিনি আরো ছয়জন বিশ্ব নেতাসহ ব্লু ড্রয়িং রুম-এ নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন।


রোনাল্ড রিগান

বায়ের ছবি: রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ হাতে ধরা কাগজের দিকে তাঁকিয়ে আছেন আর প্রেসিডেন্ট রিগান হাসছেন (© পপারফটো/গেটি ইমেজেস); ডানের ছবি: রানী এলিজাবেথ ঘোড়ায় চড়া অবস্থায় অন্য ঘোড়াতে থাকা প্রেসিডেন্ট রিগানের দিকে তাঁকিয়ে আছেন (© বব ডগারটি/এপি ইমেজেস)
বায়ে: (© পপারফটো/গেটি ইমেজেস) ডানে: (© বব ডগারটি/এপি ইমেজেস)

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ “ডেডপ্যান স্টাইল”-এ যখন ক্যালিফোর্নিয়ার আবহাওয়া নিয়ে কৌতুক করছিলেন তখন প্রেসিডেন্ট রিগান অট্টহাসিতে ফেটে  পড়েন, সেই দৃশ্য ১৯৮৩ সালের মার্চে তোলা এই ছবিতে ধরা পড়েছে!

এর আগে ১৯৮২ সালের ৮ জুন তোলা ডান দিকের ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে রানী এবং প্রেসিডেন্ট উইন্ডসর ক্যাসেলের মাঠে ঘোড়ায় চড়া উপভোগ করেছেন। উভয় নেতা ঘোড়ায় চড়তে পছন্দ করতেন।


জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ

প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সাথে কথা বলছেন (©গেরি পেনি/এএফপি/গেটি ইমেজেস)
(©গেরি পেনি/এএফপি/গেটি ইমেজেস)

প্রেসিডেন্ট বুশ ১৯৯০ সালের ৫ জুলাই লন্ডনে অনুষ্ঠিত ন্যাটো সম্মেলন চলাকালীন সময়ে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সাথে আলাপচারিতা করছেন।


বিল ক্লিনটন

প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন এবং রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ হিলারি ক্লিনটন ও চেলসি ক্লিনটনের সামনে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে কথা বলছেন (© পল জে. রিচার্ডস/এএফপি/গেটি ইমেজেস)
(© পল জে. রিচার্ডস/এএফপি/গেটি ইমেজেস)

ক্লিনটন পরিবার আয়ারল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যে তাদের তিন দিনের সফর শেষে রানীর সাথে এক চা চক্রে মিলিত হন।

২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর তোলা এই ছবিতে প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন বাকিংহাম প্যালেসের বাইরে রানীর সাথে কথা বলেছেন; সেসময়ে সেখানে ফার্স্ট লেডি হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন (বায়ে) এবং ক্লিনটনের মেয়ে চেলসি (ডান থেকে দ্বিতীয়) উপস্থিত থেকে তাদের কথা শুনছেন।


জর্জ ডব্লিউ বুশ

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ. বুশ হাত নাড়ছেন (© ক্রিস জ্যাকসন/গেটি ইমেজেস)
(© ক্রিস জ্যাকসন/গেটি ইমেজেস)

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপ ভার্জিনিয়ার জেমসটাউনের বন্দোবস্তের ৪০০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফর করেছিলেন।

সফরকালীন সময়ে ২০০৭ সালের ৭ মে রানী এবং প্রেসিডেন্ট বুশ হোয়াইট হাউসের বারান্দা থেকে হাত নেড়েছিলেন।


বারাক ওবামা

প্রেসিডেন্ট ওবামা এবং রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ পানের আগে পরস্পরের প্রতি শুভকামনা ও সম্মান দেখাচ্ছেন (© লুইস ওয়াইল্ড/এপি ইমেজেস)
(© লুইস ওয়াইল্ড/এপি ইমেজেস)

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এর আমন্ত্রণে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সময়কালে প্রেসিডেন্ট ওবামা এবং ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা তিনবার লন্ডনে অতিথি হয়ে গিয়েছিলেন।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে রানী ও প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১১ সালের ২৪ মে বাকিংহাম প্যালেসে আয়োজিত এক রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় পানের আগে পরস্পরের প্রতি শুভকামনা ও সম্মান দেখাচ্ছেন।


ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রিন্স চার্লস, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প উড়ে যাওয়া বিমান দেখছেন (© ম্যাট ডানহাম/এপি ইমেজেস)
(© ম্যাট ডানহাম/এপি ইমেজেস)

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রানীকে বলেছিলেন যে তার মা, যিনি স্কটিশ আমেরিকান ছিলেন, তিনি রানীকে কতোটা শ্রদ্ধা ও সম্মান করতেন।

ছবিতে বা থেকে, ব্রিটেনের তৎকালীন প্রিন্স চার্লস, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প এবং গ্রীসের প্রেসিডেন্ট প্রোকোপিস পাভলোপোলোস, ইংল্যান্ডের পোর্টসমাউথে ২০১৯ সালের ৫ জুন ডি-ডে এর ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিমান উড়ে যাওয়া দেখছেন।


জো বাইডেন

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনের সাথে হেঁটে যাচ্ছেন (© ম্যাট ডানহাম/এপি ইমেজেস)
(© ম্যাট ডানহাম/এপি ইমেজেস)

উইন্ডসর ক্যাসেলে ২০২১ সালের ১৩ জুন আয়োজিত এক সভায় যোগদানের আগে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথকে সঙ্গে নিয়ে তাদের সম্মানে আয়োজিত একটি গার্ড অফ অনার মার্চ পাস্ট দেখার জন্য হাসিমুখে একসঙ্গে হেঁটে যাচ্ছেন।

বাইডেন পরিবার রানীর মৃত্যুর খবর পেয়ে এক বিবৃতিতে লিখেছেন, “আজ, সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে মানুষের চিন্তাভাবনা এবং প্রার্থনা যুক্তরাজ্য এবং কমনওয়েলথের শোকাহত জনগণের সাথে রয়েছে। আমরা রাজপরিবারকে আমাদের গভীর সমবেদনা জানাই, যারা কেবল তাদের রানীর জন্য শোক করছেন না, তারা তাদের প্রিয় মা, দাদী এবং প্রমাতামহের জন্যও শোকাহত। তিনি ব্রিটিশ ইতিহাসের পাতায় এবং আমাদের বিশ্বের গল্পে সমুজ্জ্বল হয়ে থাকবেন।”